কোভিড-১৯ সংক্রমণ শুরু হবার এক বছর চারমাস পেরিয়ে গেল। দিন দিন সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার বেড়ে বিশ^বাসীকে হতাশায় নিমজ্জিত করে চলেছে। কারণ এর রুট নির্মূল হবার কোন লক্ষণ নেই। বরং নিত্যনতুন প্রাণসংহারী ভেরিয়েন্ট এসে নতুনভাবে আক্রমণ করে ভয়াবহতা ছড়িয়ে দিচ্ছে। ভারতে দৈনিক একলক্ষ আশি হাজার মানুষ নতুন করে সংক্রমিত হবার তথ্য জানা গেছে। যুক্তরাষ্ট ও কানাডা ছাড়াও ব্রাজিল, ভারত ও বাংলাদেশে নতুন করে মৃত্যুভীতি জেঁকে বসেছে।...
নাটোরের লালপুর উপজেলার গোপালপুর পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে জনসাধারণের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেছেন পৌর মেয়র রোকসানা মোর্ত্তুজা লিলি।...
‘আতঙ্ক-গুজব ভয় নয়, সচেতনতার মাধ্যমে করব করোনা জয়’- শ্লোগান নিয়ে মহামারী করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় নাটোরের লালপুর উপজেলার গোপালপুর ও লালপুর বাজারে জনসচেতনতা মূলক প্রচারণা ও মাস্ক বিতরণ করেন, লালপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. ইসাহাক আলী।...
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ নাটোরের লালপুরেও আঘাত হেনেছে। দ্বিতীয় ঢেউয়ে সংক্রমিত একজন রোগীর খোঁজ খবর নিতে বাড়িতে যান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. ইসাহাক আলী। মঙ্গলবার (৬ এপ্রিল ২০২১) সকালে উপহার সামগ্রী নিয়ে হাজির হন তিনি।...
নাটোরের লালপুরে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের জন্য সার্জিকেল মাস্ক প্রদান করেছে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান।...
বিয়ে নিয়ে কোন কৌতুক করছি না। এ নিয়ে কাউকে টিট্কারী দেয়ারও অভ্যেস নেই আমার। শুধু ওদের উল্লাস ও উন্নাসিকতা এবং কর্তৃপক্ষের দায়সারা দায়িত্ব পালনের উদাসীনতা দেখে এ মুহুর্তে আক্ষেপ করা ছাড়া কিছুই করার নেই। কারণ মাখামাখি হয়ে যাওয়া অদৃশ্য করোনার উর্ধ্বগতি প্রতিরোধে করার এখন আর কোন কার্যকর উপায় আছে বলে মনে হচ্ছে না। কেউ মানছে না স্বাস্থ্যবিধি নামক ওজনহীন কথা। তাই প্রতিকারে কঠোর হওয়াটাই এখন সম্বল।...
নাটোরের লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কমিউনিটির উপসহকারী মেডিকেল অফিসারসহ তিনজনের করোনা পজেটিভ এসেছে। ...
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আবার উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছে যাওয়ায় সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয়সহ সকল ক্ষেত্রে সব ধরনের জনসমাগম সীমিত করাসহ ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করেছে সরকার।...
‘মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার, যক্ষামুক্ত বাংলাদেশ গড়ার’ প্রতিপাদ্য নিয়ে নাটোরের লালপুরে বিশ্ব যক্ষা দিবস উপলক্ষে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।...
গত বছরের জুন মাসের প্রারম্ভে করোনার ঘনঘটার মধ্যেই আমাদের দেশে শিল্প-কারখানা, অফিস-আদালত, ব্যাংক-বীমা ইত্যাদি সকল প্রতিষ্ঠানের দরজার তালা খুলে কাজকর্ম শুরু হয়েছিল। অর্থনীতি সচল রাখার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। জীবন বাঁচাতে জীবিকাকে প্রাধান্য দিয়ে পোশাক শিল্পকারখানাকে খোলার কখা বলা হলেও আসলে পূর্বের নেয়া বড় বড় অর্ডার নষ্ট হবার ভয়টা প্রতিষ্ঠানগুলোকে পেয়ে বসেছিল। শ্রমিকরা পেটের দায়ে জীবনমায়া তুচ্ছজ্ঞান করে কাজে যোগ দিয়েছিলেন।...