logo
news image

আওয়ামী লীগের মনোনয়নের যোগ্য বকুল

লালপুর ও বাগাতিপাড়া ভোটের মাঠ থেকে
ইমাম হাসান মুক্তি, মঞ্জুরুল আলম মাসুম, আলাউদ্দিন জালাল, মাজহারুল ইসলাম তিব্বত ও আল আমিন সজল।।

জাতীয় সংসদের আসন ৫৮ নাটোর-১ লালপুর ও বাগাতিপাড়া উপজেলা নিয়ে গঠিত। একাদশ সংসদ নির্বাচনে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হন শহিদুল ইসলাম বকুল। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনেও তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ও যোগ্য প্রার্থী হিসেবে অবশ্যই ভোট পাওয়ার অধিকার রাখেন বলে মনে করেন সাধারণ জনগণ।
নির্বাচনী ইতিহাস: বৃহত্তর রাজশাহী-৮ (এনই-৩৭, লালপুর-চারঘাট) নির্বাচনী এলাকায় ১৯৭০ সালে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সৈয়দ নাজমুল হক সরকার। একই সময় প্রাদেশিক পরিষদে লালপুর-চারঘাট আসনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগের মো. জিল্লুর রহমান ওরফে জুল্লুর। ১৯৭৩ সালে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় সংসদ (১৯৭৩-১৯৭৫) নির্বাচনে ৫৫ রাজশাহী-১৪ (লালপুর-চারঘাট) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. মো. আলাউদ্দিন নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হন।
১৯৭৯ সালে দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নবগঠিত নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনে বিএনপি প্রার্থী আব্দুল মান্নান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে জাতীয় সংসদের হুইপ নিযুক্ত হন। ১৯৮৬ সালে তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মো. মমতাজ উদ্দিন রিকসা প্রতীক নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৮ সালে চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির নওশের আলী বাদশা লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হন।
১৯৯১ সালে পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিতর্কিত ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং ২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টানা চার বার বিএনপি প্রার্থী ফজলুর রহমান পটল ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী, যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপির ফজলুর রহমান পটল ৭০ হাজার ৬৪৬ ভোট; আওয়ামী লীগের মমতাজ উদ্দিন ৪০ হাজার ২৬৪ ভোট; জামায়াতে ইসলামীর মো. তাসনিম আল ফারুক ১৯ হাজার ১১৪ ভোট; জাতীয় পার্টির মো. নওশের আলী সরকার ৭ হাজার ৪৮৬ ভোট; জাকের পার্টির মো. হাতেম আলী মন্ডল ১২২ ভোট এবং বাংলাদেশ মুসলিম লীগের (কাদের) মো. আবদুস সামাদ খানপুরী ৮০ ভোট পান।
১৯৯৬ সালের ১২ জুন নির্বাচনে বিএনপির ফজলুর রহমান পটল ৭৮ হাজার ৮৯৭ ভোট; আওয়ামী লীগের মমতাজ উদ্দিন ৬২ হাজার ১৮৪ ভোট; জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (মহীউদ্দীন) মো. তাসনিম আলম ১১ হাজার ৪৩৩ ভোট; জাতীয় পার্টির মো. মনিরুজ্জামান ৩ হাজার ৯৩৭ ভোট; ওয়ার্কার্স পার্টির আনসার আলী দুলাল ২ হাজার ২১৯ ভোট; স্বতন্ত্র আবু তালহা ২ হাজার ০৯৫ ভোট; জাকের পার্টির মো. জিল্লুর রহমান খান ২৭৬ ভোট এবং মো. আবদুল বারী সরকার ১৬৬ ভোট পান।
২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির ফজলুর রহমান পটল ৯৯ হাজার ৫৯১ ভোট; আওয়ামী লীগের মমতাজ উদ্দিন ৮৯ হাজার ৯৪৮ ভোট; ইসলামী জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মো. আশরাফুল আলম খান ২ হাজার ৯১১ ভোট; ওয়ার্কার্স পার্টির আনসার আলী দুলাল ২ হাজার ২৭ ভোট এবং জাসদের সৈয়দ শামসুজ্জোহা ১৮০ ভোট পান।
২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ (২০০৮-২০১৩) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির এম এ তালহা লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ২৩ হাজার ৮৩৫ ভোট সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বিএনপির ফজলুর রহমান পটল ১ লাখ ৩ হাজার ৮১৪ ভোট; প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক পার্টির মো. পারভেজ কবির ৩৩৭ ভোট; ইসলামী আন্দোলনের মো. মোজাম্মেল হোসেন ৬৫৭ ভোট এবং বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল-সিপিবি (মা-লে) বীরেন্দ্রনাথ সাহা ২৯৭ ভোট পান।
২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদে বিরোধী দল নির্বাচন বর্জন ও প্রার্থীতা প্রত্যাহার করায় আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী হিসেবে মো. আবুল কালাম আজাদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৫৮ নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনে আওয়ামী লীগের শহীদুল ইসলাম বকুল নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৪৬ হাজার ৪৪০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কামরুন নাহার শিরিন (ধানের শীষ-বিএনপি) ১৫ হাজার ৩৩৮ ভোট; মো. আবু তালহা (লাঙ্গল প্রতীক) জাতীয় পাটি ১ হাজার ৪৩৯ ভোট; মো. খালেকুজ্জামান (হাতপাখা) ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন বাংলাদেশ ১ হাজার ১৮৯ ভোট; আনছার আলী দুলাল (কোদাল মার্কা) বিপ্লবী ওর্য়াকার্স পার্টি ৬১৯ ভোট এবং মাকসুদুর রহমান (হারিকেন মার্কা) মুসলিম লীগ ৭৯৬ ভোট পান।
উপজেলা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট দপ্তর সূত্রে প্রাপ্ত বিগত সাড়ে চার বছর (২০১৯-২০২৩) জনকল্যাণে স্থানীয় সংসদ সদস্য কর্তৃক বাস্তবায়নকৃত উন্নয়ন কর্মকান্ড সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরা হলো:
* বাগাতিপাড়া উপজেলায় ৭টি প্রকল্পের আওতায় ৭৫ কোটি ২১ লাখ ৮৮ হাজার ৫৬৪ টাকা ব্যয়ে ১১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ ৮৪টি রাস্তা মেরামত ও নির্মাণসহ ৯৬ কোটি ৫১ লাখ ৬১ হাজার ৬৬৩ টাকা ব্যয়ে রাস্তা নির্মাণ ও মেরামত করা হয়েছে।
* গত সাড়ে চার বছরে ১৮টি প্রকল্পের আওতায় বাগাতিপাড়া উপজেলায় প্রায় ৪.৩১ কিলোমিটার দীর্ঘ ৪টি গ্রামীণ সড়কের উন্নয়ন, সড়ক ও জনপদের আওতায় রাজশাহী বিভাগীয় সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পে ১৩.৫৯ কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তা উন্নয়ন, ৫টি সড়ক উন্নয়ন প্যাকেজে ৯৪ কিলোমিটার দীর্ঘ ৪৯টি সড়ক উন্নয়ন, অসংখ্য কালভার্ট ও ব্রিজ নির্মাণ, ১০.২০ কিলোমিটার ব্রিজ মেরামত, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বাসভবন নির্মাণ, ২টি উপজেলা কমপ্লেক্স নির্মাণ, ২টি উপজেলা পরিষদ হলরুম নির্মাণ, ৩টি ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ, ১০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ, ৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাউন্ডারি ওয়াল ও গেইট নির্মাণ এবং মেরামত কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
* নির্বাচিত ৬টি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের উন্নয়ন শীর্ষক রাজস্ব প্রকল্পের আওতায় ৫১ কোটি টাকা ব্যয়ে উন্নয়ন কাজ চলমান ও কয়েকটির দরপত্র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
* নির্বাচিত ২টি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২ কোটি ১৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ কাজ শেষ হয়েছে।
* মেরামত ও পুনর্বাসন প্রকল্পের আওতায় ২ কোটি ১৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেরামত ও সংস্কার কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
* নির্বাচিত ৩টি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮ কোটি ২৭ লাখ টাকা ব্যয়ে স্কুল উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত হয়েছে।
* বাগাতিপাড়া উপজেলার ১৬৯১ জনকে ৬৮ লাখ ২০ হাজার ৯৫০ টাকা বয়স্ক ভাতাসহ নানারকম ভাতা, ক্যান্সার ও কিডনী রোগে আক্রান্ত ৮১ জনকে ৪০ লাখ ৫০ হাজার টাকা সহায়তা, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ২৭ জনকে ৬৫ হাজার টাকা সহায়তা, ১ হাজার ৭৮ জন প্রতিবন্ধীকে প্রতিবন্ধী ভাতা কার্ড এবং ক্ষুদ্রঋণ বাবদ ১১৭ জনকে ১৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে। সর্বমোট ২ হাজার ৯৯৪ জন উপকারভোগীর মাঝে গত চার বছরে ১ কোটি ২৭ লাখ ৯৫০ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
* ২০১৮-২০১৯ অর্থবছর হতে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে রবি, খরিপ-১ ও ২, রবি প্রণোদনা, সরিষা, রোপা আমন, গম, মসুর, খেসারি, মাষকলাই, ভুট্টা, মুগ, পেঁয়াজ ও বোরো উৎপাদনে বীজ ও সার সহায়তা বাবদ উপজেলার ১২ হাজার ৫৫৫ জন কৃষকের মাঝে ১ কোটি ৫৬ লাখ ৫৭ হাজার ৫৪০ টাকার কৃষি উপকরণ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
* ২১টি প্রকল্পের আওতায় লালপুর উপজেলা ও গোপালপুর পৌরসভা এলাকায় ৭৪ কোটি ৬০ লাখ ৬৩ হাজার ৬৬৮ টাকা ব্যয়ে ১৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ ৯৬টি রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে।
* দুটি প্রকল্পের আওতায় ২৪ কোটি ৪৭ লাখ ৬৭ হাজার টাকা ও ৩৮৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১১৩ কিলোমিটার দীর্ঘ ৫৮টি রাস্তা মেরামত করা হয়েছে।
* দুটি প্যাকেজে ৭২ লাখ ৫২ হাজার ৬৯৭ টাকা ব্যয়ে ব্রিজ মেরামত করা হয়েছে।
* ১ কোটি ৪৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয়ে ওয়ালিয়া ও বিলমাড়িয়াতে ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ করা হয়েছে।
* ৯৪ লাখ ৯৮ হাজার ১১৫ টাকা ব্যয়ে বিলমাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মাণ এবং দয়ারামপুর ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।
* ২ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে।
* ১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪৭টি সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
* লালপুরে বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহের উন্নয়নশীর্ষক চারতলা ভবন প্রকল্পের আওতায় ২০ কোটি ১৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা ব্যয়ে ৭টি বিদ্যালয়ে চারতলা ভবন নির্মাণের কাজ শেষ পর্যায়ে।
* নির্বাচিত ৭টি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যয়ে ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ কাজ শেষ হয়েছে।
* নির্বাচিত ৫টি বেসরকারি মাদ্রাসায় ১৪ কোটি ৬৫ লাখ টাকা ব্যয়ে উন্নয়ন কাজ শেষ পর্যায়ে।
* নির্বাচিত ৯টি বেসরকারি বিদ্যালয় ও কলেজ সমূহের উন্নয়ন শীর্ষক রাজস্ব প্রকল্পের আওতায় ৮ কোটি ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে উন্নয়ন কাজ সমাপ্ত ও কয়েকটির দরপত্র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
* নির্বাচিত ৬টি বেসরকারি কারিগরি ও মাদ্রাসা সমূহের উন্নয়ন শীর্ষক রাজস্ব প্রকল্পের আওতায় ৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে উন্নয়ন কাজ সমাপ্তপ্রায় ও কয়েকটির দরপত্র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
* সরকারি কলেজসমূহের বিজ্ঞান শিক্ষা সুযোগ সম্প্রসারণ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় আব্দুলপুর সরকারি কলেজের ৬০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
* মেরামত ও সংস্কার রাজস্ব প্রকল্পের আওতায় ১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৩টি বিদ্যালয় ও কলেজের মেরামত ও সংস্কার কাজের কয়েকটি হস্তান্তর, কয়েকটির দরপত্র প্রক্রিয়াধীন ও প্রাক্কলন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
* উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আওতায় সমতল ভূমিতে বসবাসরত অনগ্রসর ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আর্থ সামাজিক ও জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ২১০ জন খামারিকে প্রশিক্ষণ; ৩০ জন খামরিকে ৩০টি গরু, ৬৭৫০ কেজি গোখাদ্য, গৃহনির্মাণ উপকরণ প্রদান; ১০০ খামারিকে ২০০টি ভেড়া, ৫০০টি ফেøারম্যাট; ২০০ খামারিকে ৪০০০ হাঁস, কৃমিনাশক ওষুধ ও ভিটামিন বিতরণ করা হয়েছে। এলডিপিপি প্রকল্পের আওতায় করোনাকালে ১ হাজার ১০৪ জন খামারিকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ১ কোটি ২১ লাখ ৯৮ হাজার টাকা প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। ১৮টি পিজি গ্রুপের ৭০০ জন খামারিকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে ১৫ জন খামারিকে ১৫টি ক্রিম সেপারেটর মেশিন, ৮ জন মুরগি খামারিকে ২০০টি সোনালী মুরগী ও ৩ হাজার ৬০০ কেজি খাদ্য বিতরণ করা হয়েছে। প্রাণিপুষ্টি উন্নয়ণ প্রকল্পের আওতায় ১৫ জন ঘাসচাষ খামারিকে ৫০ হাজার টাকা প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। এনএটিপি-২ প্রকল্পের আওতায় ৩০টি সিআইজি গ্রুপের ৬০০ খামারিকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
* লালপুর উপজেলার লালপুর ইউনিয়নে ৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ, ৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাউন্ডারি ওয়াল ও গেইট নির্মাণ, ৪টি নতুন রাস্তা ও মসজিদ-ঈদগাহের উন্নয়নে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
* ঈশ্বরদী ইউনিয়নে ৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ, ৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাউন্ডারি ওয়াল ও গেইট নির্মাণ, ৪টি নতুন রাস্তা ও মসজিদ-মন্দিরের উন্নয়নে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
* চংধুপইল ইউনিয়নে ৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ, ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাউন্ডারি ওয়াল ও গেইট নির্মাণ, ৮টি নতুন রাস্তা ও মসজিদসহ বিভিন্ন সামাজিক প্রকল্পের অনুকূলে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
* আড়বাব ইউনিয়নে ৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ, ৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাউন্ডারি ওয়াল ও গেইট নির্মাণ, ৯টি নতুন রাস্তা ও মসজিদের অনুকূলে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
* বিলমাড়িয়া ইউনিয়নে ৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ, ৩টি নতুন রাস্তা এবং বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
* দুয়ারিয়া ইউনিয়নে ১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ, ৯টি নতুন রাস্তা ও কলসনগর হাটের উন্নয়নে একটি প্রকল্পের অনুকূলে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
* ওয়ালিয়া ইউনিয়নে ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ, ১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাউন্ডারি ওয়াল ও গেইট নির্মাণ, ৯টি নতুন রাস্তা ও মসজিদের অনুকূলে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
* দুড়দুড়িয়া ইউনিয়নে ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ, ৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাউন্ডারি ওয়াল ও গেইট নির্মাণ, ৯টি নতুন রাস্তা ও বিভিন্ন জামে মসজিদের অনুকূলে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
* অর্জুনপুর-বরমহাটি ইউনিয়নে ২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ, ১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাউন্ডারি ওয়াল ও গেইট নির্মাণ, ৩টি নতুন রাস্তা ও বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
* কদিমচিলান ইউনিয়নে ২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ, ৩টি নতুন রাস্তা ও বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
* লালপুর উপজেলায় সমাজসেবা অধিদপ্তরের আওতায় বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, অনগ্রসর জনগোষ্ঠির বিশেষ ভাতা, ক্যান্সার ও কিডনী রোগীদের চিকিৎসা ভাতা বাবদ ১০ হাজার ৪২৫ জনের মাঝে ২৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে।
* উত্তরাঞ্চলের অন্যতম ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠান নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলস লিমিটেডকে শুধু চিনি উৎপাদনের কারখানা হিসেবে ব্যবহার না করে বহুমুখী উৎপাদনবান্ধব ও কর্মসংস্থান মূলক করার উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে।
* টিআর-কাবিখা কর্মসূচী শতভাগ জনস্বার্থের অনুকূলেই বরাদ্দ করা হয়েছে। বরাদ্দ অর্থ হস্তান্তরের পর তা সঠিকভাবে উন্নয়ন কাজে ব্যয় করা হচ্ছে কি না, তাও সঠিকভাবে মনিটরিং অব্যাহত রয়েছে।
* লালপুরে ও বাগাতিপাড়ায় প্রকৃত যোগ্য ও অভাবীদের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় আনা হয়েছে।
* সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত তহবিল থেকে দুই উপজেলার ২০ হাজার কর্মহীন মানুষের ঘরে করোনা মহামারীর চরম দুঃসময়ে ধারাবাহিক খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি দুই উপজেলার দুঃস্থদের মাঝে ২০ লাখ টাকা নগদ বিতরণ করা হয়েছে।
* গত সাড়ে চার বছরে বিভিন্ন আবেদনের বিপরীতে লালপুর ও বাগাতিপাড়া উপজেলার ১০০ জন আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তানদের চাকুরির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
* শ্রমঘন শিল্প এলাকা লালপুর ও গোপালপুর থেকে পরিবহণে চাঁদাবাজি শতভাগ বন্ধ করা হয়েছে।
* জমি রেজিস্ট্রিতে সরকার নির্ধারিত অর্থের চেয়ে তিনগুণ বেশি টাকা আদায় বন্ধ করা হয়েছে।
* লালপুর ও বাগাতিপাড়া উপজেলার সকল সরকারি দপ্তর নিয়মিত পরিদর্শন করে দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মানুষের সেবায় আরো বেশি আত্ননিয়োগে উদ্বুদ্ধ করার মাধ্যমে শতভাগ হয়রানিমুক্ত সেবা প্রদানের পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে।
* মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ আশ্রয়ন প্রকল্পের আওতায় লালপুর উপজেলায় ৬২৯টি গৃহহীন পরিবারকে ও বাগাতিপাড়া উপজেলার ৩৮৪টি পরিবারকে গৃহ প্রদান করা হয়েছে।
* লালপুর ও বাগাতিপাড়া উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুতায়ন করা হয়েছে।
* করোনা মহামারীর সময় সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত তহবিল থেকে লালপুর ও বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেন প্লান্ট স্থাপন করা হয়েছে।
* লালপুর ও বাগাতিপাড়া উপজেলায় গত ঈদুল ফিতরে ২০ হাজার এবং  ঈদুল আযহায় ১৫ হাজার গরীব, অসহায় ও দুঃস্থদের মাঝে সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত তহবিল থেকে খাদ্য ও নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।
* বড়াল নদী খননের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
* অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন কাজ শুরুর প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে রয়েছে, শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।
* মালঞ্চি রেলস্টেশনের সংস্কার ও উন্নয়নের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বরাদ্দকৃত ২ কোটি টাকার টেন্ডার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
* বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়েছে এবং লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ১০০ শয্যায় উন্নীত হওয়ার কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
* বাগাতিপাড়া উপজেলায় শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামের কাজের অর্থ বরাদ্দ হয়েছে যা টেন্ডার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
* দুটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের জমি অধিগ্রহণ কাজ চলমান রয়েছে।
* লালপুর উপজেলার আজিমনগর রেলওয়ে স্টেশনে ঢাকাগামী ২টি ট্রেন স্টপেজ দেওয়ার কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
* ভূমি দস্যু ও বালু দস্যুদর হাত থেকে পদ্মা নদী ভরাট ও বালু রক্ষার্থে সরকারিভাবে বালুমহাল ঘোষনা করে ইজারা দেওয়া হয়েছে।
* লালপুর ও বাগাতিপাড়ায় সাম্প্রদায়িক অপতৎপরতা রুখতে প্রতিটি মন্দিরে নিজস্ব অর্থায়নে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে।
* জাতীয় সংসদে কৃষি ভিত্তিক এই এলাকার জন্য একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবি উত্থাপন করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা নাটোর জেলায় একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন দিয়েছেন। এই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়টি লালপুর-বাগাতিপাড়ায় করার জন্য তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন ও সাফল্য: পদ্মাসেতু নির্মাণ, মেট্রোরেল নির্মাণ, কর্ণফুলী টানেল নির্মাণ, মহাসড়ক ৪, ৬, ৮ লেনে উন্নীতকরণ, ফ্লাইওভার নির্মাণ, নির্মাণাধীন পাতাল রেল, শতভাগ বিদ্যুতায়ন, প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পে ঘর উপহার, প্রত্যেক উপজেলায় শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ, ৫৬০টি মডেল মসজিদ নির্মাণ, যুগোপযোগি ভূমি আইন প্রণয়ন। বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের এক কোটি নতুন বই উপহার, গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি প্রদান, বিভিন্ন ভাতা প্রদান, টিসিবি পণ্য বিতরণ, সমুদ্র বিজয়, ছিটমহল সমস্যার সমাধান, সরকারি চাকুরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধি, বৈশাখী ভাতা প্রদান, মাতৃত্বকালীন ছুটি ও ভাতা প্রদান, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন, রামপাল কয়লা নির্ভর বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন, নারীর ক্ষমতায়ন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা প্রদান, একদিনে একশত সেতু উদ্বোধন, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সফলতা, ইউনিয়ন পরিষদের তথ্য ও সেবা কেন্দ্র চালু, প্রত্যেক ধর্মের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা, বিনামূল্যে করোনা টিকা বিতরণ, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণ, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি, ২৬ হাজার বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ, পোশাক রপ্তানীতে বিশ্বে দ্বিতীয় স্থান অধিকার, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আ স ম মাহমুদুল হক মুকুল বলেন, বর্তমান সংসদ সদস্য এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা ও উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। মাটি ও মানুষের কল্যানে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে আছেন।
চকনাজিরপুর ভোকেশনাল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট ইন্সটিটিউটের অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমান সময়ে সাধারণ মানুষ স্বত্বিতে আছে। রাজনৈতিক সহিংসতা, চাঁদাবাজি নেই। দুর্বৃত্তায়ন মুক্ত জীবনযাপন করতে পারছে মানুষ।
সাধারণ ভোটাররা জানান, এর আগে সংসদ সদস্যের সাথে কোন কাজে নেতা-কর্মী ছাড়া কথা বলা যেতো না। এখন যে কোন কাজে সরাসরি কথা বলা ও ফোন করা যায়। তিনি কখনো বিরক্ত হন না। বরং তাঁর সাথে সব বিষয়ে সরাসরি যোগাযোগ করতে বলেন। এর জন্য কোন দালাল ধরা লাগে না। কোন উৎকোচ দিতে হয় না। বর্তমান সময়ে রাস্তাঘাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, জীবনমানের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। তাই এবারের নির্বাচনে বর্তমান সংসদ সদস্য শহিদুল ইসলাম বকুল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ও যোগ্য প্রার্থী হিসেবে অবশ্যই ভোট পাওয়ার অধিকার রাখেন।
সংসদ সদস্য শহিদুল ইসলাম বকুল বলেন, ২০১৮ সালের ২৫ নভেম্বর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমার প্রতি আস্থা রেখে নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনে আমাকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রদান করেন। বঙ্গবন্ধু কন্যার সেই আস্থার প্রতিদানে ১৯৭৩ পরবর্তী ৪৬ বছর পর আপনারা প্রত্যক্ষ ভোটে বিএনপি প্রার্থীর চেয়ে ২ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি ভোটের ব্যবধানে আমাকে নির্বাচিত করেন। এই নির্বাচনে রেকর্ড পরিমাণ ভোটের ব্যবধানে নৌকার জয়লাভ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আপনাদের অবিচল আস্থার পরিচয় বহন করে। সেই থেকে এই অবহেলিত জনপদের মানুষের কল্যাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছি।
সংসদ সদস্য বলেন, নাগরিক সুবিধাগুলো নিশ্চিত করে খুন, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধ করে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছি। অপরাজনীতির হোতা ও স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির মূলোৎপাটন করে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামী দিনে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মধ্যে দিয়ে লালপুর-বাগাতিপাড়া উপজেলাকে আধুনিক, উন্নত, অসাম্প্রাদায়িক এবং জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা ও দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে আসুন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

সাম্প্রতিক মন্তব্য