logo
news image

মাজহারুল ইসলাম লিটন

নাটোরের লালপুর উপজেলার কেশপুর গ্রামের সম্ভ্রান্ত মন্ডল পরিবারে ১৯৭৬ সালের ১৮ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন সাংবাদিক ও শিক্ষক মো. মাজহারুল ইসলাম লিটন। পিতা মো. শহিদুল ইসলাম বুদ্দু, মাতা মোছা. মনোয়ারা খাতুন। স্ত্রী মোছা. আফলাতুন নেছা পাপিয়া, কেশবপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। বড় ছেলে মাহমুদুল হাসান মাহিন অষ্টম শ্রেনীতে ও ছোট ছেলে মুহতাদি হাসান মুহিত তৃতীয় শ্রেনীতে পড়ছে।
অনানুষ্ঠানিকভাবে মায়ের কাছে শিক্ষা শুরু হলেও আনুষ্ঠানিকভাবে কেশবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৯৮৬ সালে প্রাথমিক, গোপালপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৯২ সালে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে প্রথম বিভাগে এসএসসি, গোপালপুর ডিগ্রী কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৯৯৪ সালে দ্বিতীয় বিভাগে এইচএসসি, ১৯৯৮ সালে দ্বিতীয় বিভাগে বিএসসি এবং ২০০১ সালে রাজশাহী কলেজ থেকে দ্বিতীয় বিভাগে এমএসসি পাশ করেন। ২০০২ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিনে দ্বিতীয় বিভাগে বিএড ও ২০১০ সালে এমএড পাশ করেন।
ছাত্র জীবন থেকেই তার সাংবাদিকতা পেশার উপর চরম দুর্বলতা ছিল। সেই সূত্র ধরেই ১৯৯২ সালে তৎকালীন করোতোয়া পত্রিকার লালপুর প্রতিনিধি আইয়ুব আলীর হাত ধরে বগুড়ার দৈনিক চাঁদনী বাজার পত্রিকার মাধ্যমে সাংবাদিকতার শুরু। এই পত্রিকায় কয়েক বছর কাজ করার পরে সাময়িকভাবে সাংবাদিকতা থেকে সরে যান। এরপর ২০০০ সালে কেশবপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে গণিতের শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন এবং ২০১৮ সালের শেষে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান। চাকুরীতে যোগদানের পরে শিক্ষকতার পাশাপাশি আবার সাংবাদিকতায় জোর দেন। তিনি যায়যায়দিন, দৈনিক বার্তা, দৈনিক প্রান্তজনসহ কয়েকটি অনলাইন পত্রিকায় কর্মরত। এছাড়া দৈনিক প্রাপ্তি প্রসঙ্গ পত্রিকায় যুগ্মবার্তা সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি একাধারে শিক্ষক, সাংবাদিক এবং খুব ভালো মানের ফটোগ্রাফার। দেশের সুনামধন্য ফটো এজেন্সি বাংলার চোখ, স্টার মেইল, বিডি প্রেস ও পিবিএ এজেন্সিতে ফটোগ্রাফার হিসেবে কাজ করেছেন এবং করছেন।
ছাত্র জীবন থেকে বিভিন্ন সামাজিক কাজের সাথে সম্পৃক্ত। এরই ধারাবাহিকতায় ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ সংগঠনের লালপুর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন এর লালপুর উপজেলা শাখার সাংগাঠনিক সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া লালপুর থানা কেন্দ্রীয় প্রেসক্লাবের নির্বাহী পদে রয়েছেন।

* লালপুরের ইতিহাস: লালপুরের কৃতী (গণমাধ্যম)।

সাম্প্রতিক মন্তব্য

Top